Friday, November 1, 2024

আলু-পেঁয়াজের সঙ্গে বেড়েছে মুরগির দাম


 

ঢাকা: শীতকালীন সবজির সরবরাহ বাড়ছে। এ কারণে সবজির বাজারে স্বস্তি ফিরছে।


সপ্তাহ ব্যবধানে বাড়েনি সবজির দাম, বাজার অনেকটাই স্থিতিশীল বলা চলে।

তবে গত সপ্তাহের তুলনায় পেঁয়াজ, আলু ও সোনালি মুরগির দাম বেড়েছে।



কাঁচা মরিচ কেজিতে ৮০ টাকা কমে প্রকারভেদে ১২০ থেকে ১৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। শুক্রবার (০১ নভেম্বর) রাজধানীর শেওড়াপাড়া ও তালতলা বাজার ঘুরে মিলেছে এসব তথ্য।


 

রাজধানীর এসব বাজার ঘুরে দেখা যায়, গত সপ্তাহের দামেই বিক্রি হচ্ছে বেশির ভাগ সবজি। ৬০ টাকা কমে শিমের কেজি ১৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।



এসব বাজারে প্রতি কেজি কচুরমুখী ৮০ টাকা, বেগুন কেজিতে ২০ টাকা কমে ৬০ থেকে ৮০ টাকা, করলা ৭০ থেকে ৮০ টাকা ও কাঁকরোল ১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

পটলের কেজি ৫০ থেকে ৬০ টাকা, ঢেঁড়স ৮০ টাকা, বরবটি ১০০ টাকা, লাউ প্রতি ৪০ থেকে ৬০ টাকা, পেঁপের কেজি ৩০ থেকে ৪০ টাকা, ধুন্দল ৮০ টাকা, চিচিঙ্গা ৭০ টাকা, ঝিঙে ১০০ টাকা, কচুর লতি ৮০ থেকে ১০০ টাকা, শসা ৬০ থেকে ৮০ টাকা এবং কাঁচামরিচ ১৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।


ফুলকপি প্রতিটি ৪০ থেকে ৬০ টাকা, বাঁধাকপি ৬০ টাকা, প্রতি কেজি পাকা টমেটো প্রকারভেদে ১৬০ থেকে ১৮০ টাকা, গাজর ১৬০ টাকা, মুলা ৬০ টাকা। বাজারে লেবুর হালি ২০ থেকে ৪০ টাকা, ধনে পাতার কেজি ৩০০ টাকা, কাঁচা কলার হালি ৫০ টাকা, চাল কুমড়া প্রতিটি ৬০ টাকা এবং মিষ্টি কুমড়ার কেজি ৪০ থেকে ৫০ টাকা।


বাজারগুলোতে লাল শাকের আঁটি ২০ টাকা, লাউ শাক ৪০ টাকা, মুলা শাক ২০ টাকা, কলমি শাক ১৫ টাকা, পুঁই শাক ৪০ টাকা এবং ডাঁটা শাক ৩০ টাকায় বিক্রি করতে দেখা গেছে।  


বাজারগুলোতে সপ্তাহ ব্যবধানে দেশি পেঁয়াজ কেজিতে ২০ টাকা বেড়ে ১৬০ টাকা, আদা ২৮০ টাকা, রসুন ২২০ টাকা, নতুন আলু ১২০ টাকা, বগুড়ার আলু ১০০ টাকা ও পুরোনো আলু কেজিতে ১০ টাকা বেড়ে ৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।


গত সপ্তাহের মতো চড়া দামেই বিক্রি হচ্ছে সব ধরনের মুরগি। গত সপ্তাহের মতোই ব্রয়লার মুরগি ১৯০ থেকে ২০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। তবে সোনালি মুরগি কেজিতে ২০ টাকা বেড়ে ৩৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সোনালি হাইব্রিডের কেজি ৩০০ টাকা, দেশি মুরগি ৫২০ টাকা, লেয়ার লাল মুরগি ৩১০ টাকা ও সাদা লেয়ার ২৯০ টাকা।  


এসব বাজারে গরুর মাংসের কেজি ৬৫০ থেকে ৮০০ টাকা, গরুর কলিজা ৮০০ টাকা, গরুর মাথার মাংস ৪৫০ টাকা, গরুর বট ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা ও খাসির মাংসের কেজি এক হাজার ১৫০ টাকা থেকে এক হাজার ২০০ টাকা।  


বাজারগুলোতে এক ডজন লাল ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৫৫ টাকায়। হাঁসের ডিম ২৩০ টাকা। দেশি মুরগির ডিমের হালি ৯০ টাকায় বিক্রি করতে দেখা গেছে।


গত সপ্তাহের মতো এ সপ্তাহেও চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে মাছ। চাষের শিংয়ের কেজি (আকারভেদে) ৩৫০ থেকে ৪৫০ টাকা, রুইয়ের দাম কেজিতে বেড়ে (আকারভেদে) ৩৮০ থেকে ৫০০ টাকা, দেশি মাগুর ৮০০ থেকে এক হাজার ১০০ টাকা, মৃগেল ৩২০ থেকে ৪০০ টাকা, পাঙাশ ২০০ থেকে ২২০ টাকা, চিংড়ি ৭০০ থেকে ১ হাজার ৪০০ টাকা, বোয়াল ৫০০ থেকে ৮০০ টাকা, কাতল ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা, পোয়া ৪৫০ থেকে ৫০০ টাকা, পাবদা ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা, তেলাপিয়া ২২০ টাকা, কই ২২০ থেকে ২৩০ টাকা, মলা ৫৫০ টাকা, বাতাসি টেংরা ১ হাজার ৩০০ টাকা, টেংরা ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা, কাচকি ৫০০ টাকা, পাঁচমিশালি ২২০ টাকা, রূপচাঁদা এক হাজার ২০০ টাকা, বাইম এক হাজার ২০০ থেকে এক হাজার ৪০০ টাকা, দেশি কই এক হাজার ২০০ টাকা, শোল ৬০০ থেকে ৯০০ টাকা, আইড় ৬৫০ থেকে ৮০০ টাকা, বেলে ৮০০ টাকা এবং কাইক্ক্যা ৬০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।


এসব বাজারে পাঁচ লিটার সয়াবিন তেল ৮১৮ টাকা, দেশি মসুর ডালের কেজি ১৪০ টাকা, মিনিকেট চাল ৭৫ থেকে ৭৮ টাকা, নাজিরশাইল ৭৫ থেকে ৮২ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।

মোহাম্মদপুরের মাদক কারবারি বুনিয়া সোহেল গ্রেপ্তার


ঢাকা: রাজধানী মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্পের শীর্ষ মাদক কারবারি ও সশস্ত্র গ্রুপের সন্ত্রাসী বুনিয়া সোহেলকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)।  


শুক্রবার (১ নভেম্বর) র‍্যাব-২ এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) সিনিয়র এএসপি শিহাব করিম বিষয়টি নিশ্চিত করেন।


বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) সন্ধ্যায় সিলেট জেলার কোতয়ালী থানা এলাকায় যৌথ অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে র‌্যাব-২ ও র‌্যাব-৯।  


সিনিয়র এএসপি শিহাব করিম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় যৌথ অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে র‌্যাব-২ ও র‌্যাব-৯।


শীর্ষ মাদক কারবারি বুনিয়া সোহেলের নামে একাধিক মামলার ভিত্তিতেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন আছে।
 

শনিবার থেকে সপ্তাহে ২০০ শহীদ পরিবার পাবে আর্থিক সহায়তা

 

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করেন সদস্য সচিব সারজিস আলম

ঢাকা: স্বৈরাচারবিরোধী গণঅভ্যুত্থানে শহীদ পরিবারের কাছে আর্থিক সহায়তা পৌঁছে দিতে শনিবার (২ নভেম্বর) কাজ শুরু করবে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন’। ‘শহীদ পরিবারের পাশে বাংলাদেশ’ নামে নতুন কর্মসূচির অধীনে প্রতি সপ্তাহে ২০০ পরিবারে সহায়তা পৌঁছে দেওয়া হবে।


 

শুক্রবার (১ নভেম্বর) বেলা ১১টায় রাজধানীর শাহবাগে ফাউন্ডেশনের কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান সদস্য সচিব সারজিস আলম।


তিনি বলেন, আগামীকাল শনিবার ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নগর ভবনের মিলনায়তনে ঢাকা বিভাগের শহীদদের পরিবারের কাছে প্রথম এই অর্থ তুলে দেওয়া হবে।


 

সারজিস আরও বলেন, ঢাকার সব শহীদ পরিবার কাল আসবে না। কাল যাদের অর্থ সহায়তা দেওয়া হবে, তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে।

প্রতি সপ্তাহে পর্যায়ক্রমে অন্যদেরও সহায়তা পৌঁছে দেওয়া হবে বলে জানান তিনি।  


সারজিস বলেন, আমরা আগামীকাল ২০০ পরিবারের মাঝে সহায়তা দেব।


সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত চারটি ভাগে টাকা দেওয়া হবে। প্রতি ভাগে ৫০ পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হবে। যেন কেউ এসে বিকেল পর্যন্ত বসে থাকতে না হয়। এজন্য ২০ জনের একটি দল প্রস্তুত রয়েছে।  

তিনি বলেন, আমরা প্রথম ঢাকা বিভাগ নিয়ে কাজ করছি। ঢাকায় শহীদের সংখ্যা দুইশর বেশি। তাদের দেওয়ার পর আট বিভাগে আর্থিক সহায়তা পৌঁছে দেওয়া হবে।


শহীদ পরিবার পাবে ৫ লাখ

প্রতিটি শহীদ পরিবারকে প্রাথমিকভাবে পাঁচ লাখ টাকা দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।  


এছাড়া আহতদের এক লাখ টাকা দেওয়া হচ্ছে। তবে মেডিকেল টিমের মত অনুযায়ী, ৫০ হাজার টাকাও দেওয়া হচ্ছে অনেককে।


তিনি আরও বলেন, আহতদের সহায়তা বিকাশের মাধ্যমে পৌঁছে দিচ্ছি। পরিমাণ বেশি হলে ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে দেওয়া হচ্ছে। তবে কারও জরুরি সহযোগিতা প্রয়োজন হলে হেল্পলাইন ১৬০০০-এ যোগাযোগ করলে তিন দিনের মধ্যে সহযোগিতা পৌঁছে দেব।


২৪ হাজারের বেশি আহত ও এক হাজার ৬০০-এর বেশি শহীদের তালিকা রয়েছে। তথ্যগুলো যাচাই করে নভেম্বরের মধ্যেই চূড়ান্ত তালিকা করা হবে বলে জানান তিনি।  


ডিসেম্বরের মধ্যেই সকল পরিবারের কাছে সহায়তা পৌঁছে যাওয়ার আশা প্রকাশ করেন সারজিস।  


এই সহায়তার পর পুনর্বাসন প্রক্রিয়ার পরিকল্পনা রয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, এরপর আমাদের পুনর্বাসন প্রক্রিয়া নিয়ে কাজ করার ইচ্ছে রয়েছে। যারা আর কখনো কর্মক্ষেত্রে ফিরতে পারবেন না, তাদের দীর্ঘ সময়জুড়ে কোনো সম্মানী দেওয়া যায় কি না, এটিও বিবেচনা করা হচ্ছে।  


তিনি বলেন, ১৯৭১ সালের মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকাকে নানাভাবে প্রশ্নবিদ্ধ করা হয়েছে। ২০২৪ সালে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান নিয়ে যেন প্রশ্ন না ওঠে, এজন্য আমরা যাচাই-বাছাই করছি। নয় জনের একটি দল ভেরিফিকেশনের কাজ করছে।  


ইতোমধ্যে ৮০০-এর অধিক শহীদের তালিকা চূড়ান্ত করা গেছে। তাদের নিয়ে আপাতত কার্যক্রম শুরু করা হচ্ছে বলেও জানান সারজিস।

কেউ ভয় পাবেন না, শনিবারের কর্মসূচি চালু থাকবে: জি এম কাদের


 

জাতীয় পার্টির বনানীর কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন জি এম কাদের।

জাতীয় পার্টির বনানীর কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন জি এম কাদের।

জীবন যায় যাক, তবু যে অন্যায় ও বৈষম্য হচ্ছে, তার প্রতিবাদ করবেন বলে জানিয়েছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদের। তিনি বলেছেন, জীবনের ঝুঁকি নিয়ে হলেও আগামীকাল শনিবার কাকরাইলে জাতীয় পার্টি সমাবেশ করবে।


আজ শুক্রবার দুপুরে জাতীয় পার্টির বনানীর কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে জি এম কাদের এ ঘোষণা দেন। এ সময় তিনি ২০০৮ সালের নবম সংসদ থেকে ২০২৪ সালের দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন পর্যন্ত জাতীয় পার্টির ভূমিকা তুলে ধরেন।


গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় কাকরাইলে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ব্যানারে প্রথমে হামলা ও পরে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। জাতীয় পার্টি বলেছে, ওই সময় নেতা-কর্মীরা শনিবারের সমাবেশের প্রস্তুতি সভা করছিলেন।


গত রাতের ঘটনার উল্লেখ করে জি এম কাদের এর নিন্দা জানান। তিনি বলেন, ‘আমরা ২ তারিখ (২ নভেম্বর, শনিবার) যে কর্মসূচি দিয়েছি, সে কর্মসূচি চালু থাকবে। কেউ ভয় পাবেন না যে যেখানে আছেন।...আমরা মরতে আসছি, আমরা মরতে চাই। কত লোক মারবেন ওনারা, আমরা সেটা দেখতে চাই। মনে রাখবেন, ইসলামের শিক্ষা হচ্ছে অন্যায়ের প্রতিবাদ করা। হাত দিয়ে প্রতিবাদ করতে না পারলে মুখ দিয়ে করো। মুখ দিয়ে না পারলে অন্তর দিয়ে ঘৃণা করো। আমাদের সেটা করতে হবে। তার জন্য আমরা জীবন দিতে প্রস্তুত আছি।’

আইনজীবীর ওপর হামলা এবং আদালত ঘিরে আরো যত উদ্বেগ

 

আদালত প্রাঙ্গনে হামলার শিকার মোরশেদ হোসেন শাহীন


ঢাকার সিএমএম আদালতে দলীয় পরিচয়, নাম-ডাকহীন একজন উকিল মোরশেদ হোসেন শাহীন এখন পরিচিতি আসামী পক্ষের আইনজীবী হিসেবে। ৫ই আগস্ট পরবর্তী আটক আওয়ামী লীগ সরকারের মন্ত্রী, উপদেষ্টাসহ অনেকের পক্ষে যখন আদালতে কেউ ছিলেন না তখন আসামীদের পক্ষের আইনজীবী হিসেবে আবির্ভূত হন মি. শাহীন।


সম্প্রতি সম্প্রতি আদালত চত্তরে সায়েদুল হক সুমনকে (ব্যারিস্টার সুমন হিসেবে পরিচিত) হাজির করার পর শুনানী শেষে মিডিয়ায় ব্রিফ করার সময় মারধরের শিকার হন তিনি। বর্তমান পরিস্থিতিতে নিরাপত্তাহীনতার অভিযোগও করলেন মোরশেদ হোসেন।


“তাদের প্রায় ৫৭ জনের আইনজীবী হিসেবে যেহেতু লড়াই করতেছি যে কারণে আপনারা মিডিয়ার মাধ্যমে দেখেছেন আমাকে হামলাও করা হয়েছে। বিভিন্ন হুমকিও দেয়া হচ্ছে। সেই হিসেবে আমি মনে করি নিরাপত্তাহীনতায় আছি।”


বর্তমানে আওয়ামীপন্থী আইনজীবীদের খুব নগন্য সংখ্যক কোর্টে আসছেন। দলীয় পরিচয় এবং বিগত ১৫ বছরে তাদের ভূমিকার পর ৫ই আগস্ট পরবর্তী পরিস্থিতে অনেকেই আদালতমুখী হচ্ছেন না। আওয়ামীপন্থী বা দলটির সমর্থক আইনজীবীদের কথায় আসামী পক্ষের মামলা পরিচালনা করতে গিয়ে গ্রেপ্তার হুমকির এবং আতঙ্কের পরিবেশ বিরাজ করছে।